ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে কি করতে হবে ? WEIGHT MANAGEMENT(weight loss)

সফল ওজন হ্রাস অর্জনের জন্য ডায়েট এবং ব্যায়ামের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। আপনি যতটা চান অনুশীলন করতে পারেন তবে আপনি যদি স্বাস্থ্যকর খাচ্ছেন না তবে আপনি ওজন হ্রাসের পুরো সুবিধা পাবেন না এবং এর বিপরীতে। স্বাস্থ্যকর খাওয়া এবং অনুশীলনকে আপনার জীবনযাত্রায় অন্তর্ভুক্ত করার উপায়গুলি এবং আমরা আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য একটি স্বতন্ত্র পরিকল্পনা তৈরির উপায় সম্পর্কে আমরা আপনাকে শিক্ষিত করতে পারি।
স্হূলকায় পূরুষের ছবি।Photo of overweight male
স্হূলকায় পূরুষের ছবি।Photo of overweight male

Diet and exercise need to be balanced in order to achieve successful weight loss. You can exercise as much as you'd like but if you are not eating healthy, you will not receive the full benefit of weight loss, and vice versa. We can educate you on ways to incorporate healthy eating and exercise into your lifestyle and create an individualized plan to achieve your goals.


স্হূলকায় মহিলার অত্যধিক খাবার খেয়ে যায়। Binge eating of an overweight female
 স্হূলকায় মহিলা অত্যধিক খাবার খেয়ে যায়। Binge eating of an overweight female.


প্রথমেই আপনাকে বিএমআই মাপতে হবে। বিএমআই ক্যালকুলেটর সূত্র জানায় আপনি রোগা , মোোটা , না সুুুস্থ ও সাস্হ্যকর শরীরের।

যদি আপনার বি এম আই BMI ওজন স্থিতি :

 18.5  থেকে কম তবে আপনি সাধারণ ওজনের নিচে বা রোগা। 

 18.5 - 24.9  তবে আপনি সাধারণ বা সাস্হ্যকর।

25.0 - 29.9 - তবে আপনি অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা করতে পারেন।

 30.0 এবং উপরে তবে আপনি  খুবই অতিরিক্ত ওজনের (Obese ) এবং আপনার অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা করতে হবে।


18.5 থেকে কম তবে আপনি সাধারণ ওজনের নিচে বা রোগা। 

 যদি আপনি রোগা হন তবে আপনার ওজন বাড়ানোর দরকার আছে। ওজন বাড়াতে গেলে খাদ্যাভাস ঠিক করতে হবে এবং নিয়মিত এক্সারসাইজ বা ব্যায়াম করতে হবে।
খাদ্যাভ্যাস ঠিক করা বলতে সঠিক সময়ে সুষম খাবার খেতে হবে।

খাবার সঠিক সময়:

রোগা থেকে ওজন বাড়াতে গেলে দিনে সবসময় খাবার দরকার হয়ন খাবার নির্দিষ্ট কিছু  সময় থাকে। দিনে চার থেকে ছয় বার খাবার যথেষ্ট এবং তা বয়সের উপর নির্ভর করে। তিনবার ভারী ও তিনবার হালকা খাবার সবার ক্ষেত্রেই উপযুক্ত। 
বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও তিনবার ভারী খাবার এবং তিনবার হালকা খাবার দেওয়ার দরকার। ছয়বার কে 24 ঘন্টায় ভাগ করলে 4 ঘন্টা পর পর খাবার খাওয়া হিসাবে আসে। তবে যেহেতু আমরা গোটা রাত  খাবার খাই না তাই দিনে যে সময়টায় আমরা খাবার খাই তার মধ্যেই এই ছয়বার কে সমান ব্যবধানে ভাগ করে নিতে হবে। মোটামুটি দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর পর খাবার খেতে হবে নিজের চাহিদা মত , সহ্য ক্ষমতা মত।

সকালের খাবার

সকালের হালকা জলখাবার

সকালের ভারী খাবার

দুপুরের খাবার

দুপুরের ভারী খাবার

দুপুরে হালকা খাবার

বিকালের হালকা খাবার

রাতের খাবার

ব্যায়াম:

         খালি হাতে ব্যায়াম 

         সরঞ্জাম নিয়ে ব্যায়াম

         হাঁটা

         দৌড়

         সাঁতার কাটা


ঔষধি

সাপ্প্লিমেন্ট বা পরিপুরক খাবার

18.5 - 24.9 তবে আপনি সাধারণ বা সাস্হ্যকর

আপনি স্বাস্হ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার নিয়মিত চালিয়ে যান । নিয়মিত ব্যায়াম করুন এতে আপনার শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমতে পারবে না।

সকালের খাবার

            সকালের হালকা জলখাবার

            সকালের ভারী খাবার

দুপুরের খাবার

            দুপুরের ভারী খাবার

            দুপুরে হালকা খাবার

বিকালের হালকা খাবার

রাতের খাবার

ব্যায়াম

             খালি হাতে ব্যায়াম 

             সরঞ্জাম নিয়ে ব্যায়াম

             হাঁটা

             দৌড়

             সাঁতার কাটা


ঔষধি

সাপ্প্লিমেন্ট বা পরিপুরক খাবার

25.0 - 29.9 - তবে আপনি অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা করতে পারেন।

প্রথমেই খদ্যাভ্যাস ঠিক করতে হবে। কম চর্বি কম ক্যালরি যুক্ত খাবার খেতে হবে কিন্তু খাওয়া বন্ধ করা যাবে নাঅনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে যা খুব খারাপ। খাওয়া একেবারে বন্ধ না করে তার মাঝে মাঝে খাওয়া এবং অন্তর্বর্তী উপবাস করা সবথেকে ভালো । তার সঙ্গে কম ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতে হবে । কম চর্বিযুক্ত খাবারের প্রয়োজন আছে।  কিছু ফল আছে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে । নেট দুনিয়ায় অনেক ধরনের টোটকা পাওয়া যায় ওজন কমানোর জন্য কিন্তু তার সব সময় কার্যকরী হয় না , অনেক সময় এগুলো কার্যকর হবে কিনা তা বোঝা মুশকিল।

                           তবে খাওয়া ঠিকমত করতে হলে প্রমাণভিত্তিক এবং নির্ভরযোগ্য সূত্রে পাওয়া ডায়েট চার্ট অনুসরণ করা দরকার। টোটকা চিকিৎসার উপর নির্ভর না করে সঠিক খাদ্য তালিকা অনুসরণ করতে হবে। ওজন কমানোর টোটকা অনুসরণ করলে কোন লক্ষনীয় পরিবর্তন তো হবেই না বরং এতে করে আপনার সময়, চিন্তা- ভাবনা এবং শক্তি অপচয় হয়।


সকালের খাবার

                   সকালের হালকা জলখাবার

                   সকালের ভারী খাবার

দুপুরের খাবার

                  দুপুরের ভারী খাবার

                  দুপুরের হালকা খাবার

বিকালের হালকা খাবার

রাতের খাবার

ব্যায়াম

               খালি হাতে ব্যায়াম 

অ্যারবিক্স , পুস - আপ , সিট-আপ , অ্যাব্স , প্লান্ক ইত্যাদি ।

               সরঞ্জাম নিয়ে ব্যায়াম (জিম)

ক্যালিস্হেনিকস্  , 

               হাঁটা

               দৌড়

               সাঁতার কাটা


ঔষধি

সাপ্প্লিমেন্ট বা পরিপুরক খাবার


30.0 এবং উপরে তবে আপনি  খুবই অতিরিক্ত ওজনের (Obese ) এবং আপনার অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা করতে হবে।

প্রথমেই খদ্যাভ্যাস ঠিক করতে হবে। কম চর্বি কম ক্যালরি যুক্ত খাবার খেতে হবে কিন্তু খাওয়া বন্ধ করা যাবে নাঅনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে যা খুব খারাপ। খাওয়া একেবারে বন্ধ না করে তার মাঝে মাঝে খাওয়া এবং অন্তর্বর্তী উপবাস করা সবথেকে ভালো । তার সঙ্গে কম ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতে হবে । কম চর্বিযুক্ত খাবারের প্রয়োজন আছে।  কিছু ফল আছে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে । নেট দুনিয়ায় অনেক ধরনের টোটকা পাওয়া যায় ওজন কমানোর জন্য কিন্তু তার সব সময় কার্যকরী হয় না , অনেক সময় এগুলো কার্যকর হবে কিনা তা বোঝা মুশকিল।

                           তবে খাওয়া ঠিকমত করতে হলে প্রমাণভিত্তিক এবং নির্ভরযোগ্য সূত্রে পাওয়া ডায়েট চার্ট অনুসরণ করা দরকার। টোটকা চিকিৎসার উপর নির্ভর না করে সঠিক খাদ্য তালিকা অনুসরণ করতে হবে। ওজন কমানোর টোটকা অনুসরণ করলে কোন লক্ষনীয় পরিবর্তন তো হবেই না বরং এতে করে আপনার সময়, চিন্তা- ভাবনা এবং শক্তি অপচয় হয়।


সকালের খাবার

                সকালের হালকা জলখাবার

                সকালের ভারী খাবার

দুপুরের খাবার

                দুপুরের ভারী খাবার

                দুপুরে হালকা খাবার

বিকালের হালকা খাবার

রাতের খাবার

ব্যায়াম

               খালি হাতে ব্যায়াম 

               সরঞ্জাম নিয়ে ব্যায়াম

               হাঁটা

               দৌড়

               সাঁতার কাটা


ঔষধি

সাপ্প্লিমেন্ট বা পরিপুরক খাবার

ডায়েট 

                    কিটো ডায়েট
                    লো কার্ব‌ ডায়েট
                    লো ফ্যাট ডায়েট
                    হাই প্রোটিন ডায়েট
                    লো ক্যালোরি ডায়েট

                   সময়: 

২-৩/ ঘন্টা পর খাবার খেতে হবে। অনেকেই খেলাধুলায় ব্যাস্ত থাকে তাই খাবার খেতে দেরি করে।

পরীক্ষা নিরীক্ষা::

সুগার
থাইরয়েড
হরমোন
প্রেসার
ফ্যামিলি হিস্ট্রি

কোন ওষুধ সেবন করে কি না:

হাঁপানির 
মানসিক রোগীর ওষুধ
স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ
অ্যারবিক্স


সার্জারি  

ব্যারিয়াট্রিক সার্জারি
লাইপোসাক্সন

ক্যালরি:
সকালে ১৫-২০% 
মধ্যাহৃ  ৩০-৩৫%
বিকালের খাবার-১৫-২০%
রাতের খাবার-৩০-৩৫% 
Share:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Thanks for your time to comment and ; no spam link please.

Copyright © Sarkarcare. Designed by OddThemes